আগামী মার্চ পর্যন্ত বাংলাদেশে ২০ হাজার টন পেয়াজ রফতানি করবে ভারত। তবে করোনা মহামারীর কারণে নৌপথে আনতে হবে চেন্নাই থেকে এমনটাই জানিয়েছেন নতুন হাইকমিশনার বিক্রম দোরাইস্বামী।
আর তিস্তাসহ অভিন্ন নদীর পানি সমস্যা সমাধানে, চলতি বছরই যৌথ নদী কমিশনের বৈঠক হচ্ছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন। দীর্ঘদিন বন্ধ থাকা ঢাকা দিল্লি বিশেষ বিমান পরিবহণ চলতি মাসেই চালু হচ্ছে বলেও জানান তিনি।
গেল বছরের মত এবারও সেপ্টেম্বরে পূর্ব ঘোষণা ছাড়া পেয়াজ রফতানি বন্ধ করে ভারত। বিষয়টি ভালভাবে নেয়নি বাংলাদেশ। সম্প্রতি আবার ভারত রফতানি চালু করলেও তা কেবল চেন্নাই বন্দর দিয়ে। এর কারণ ব্যাখ্যা করেন হাইকমিশনার।
বিক্রম দোরাইস্বামী বলেন, শিপমেন্ট একটা বড় ইস্যু। করোনার কারণে আমাদের অনেকগুলো স্থলবন্দর এখনো পুরোপুরি চালু হয়নি। তাই চেন্নাই সমুদ্র বন্দর দিয়ে এই পেয়াজ নিতে হবে। কারণ পেয়াজ ওই এলাকার। আমরা দুই জাতের ২০ হাজার মেট্রিকটন পেয়াজ রফতানির সিদ্ধান্ত নিয়েছি।
বৈঠকে আসে বহুল আলোচিত তিস্তার পানিবন্টন প্রসঙ্গ। দুই দেশের পানিসচিব দ্রুতই বৈঠকে বসবেন এই ইস্যুতে। এক দশক বন্ধ থাকা যৌথ নদী কমিশনের বৈঠকের দিনক্ষণও প্রায় চূড়ান্ত।
করোনার কারণে ৭/৮ মাস বন্ধ ভারতের সাথে বিমান যোগাযোগ। সেটি চালুর সিদ্ধান্ত হয়েছে আগেই। এবার বাংলাদেশ থেকে চিকিৎসা নিতে ভারত যেতে ইচ্ছুকদের জন্যও সুবিধা বাড়াচ্ছে দেশটি।
এই সাইটের সব ধরণের সংবাদ, আলোকচিত্র, অডিও এবং ভিডিও কন্টেন্ট কপিরাইট আইন দ্বারা সুরক্ষিত। বিনা অনুমতিতে এই কন্টেন্ট ব্যবহারের প্রচেষ্টা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং আইনত শাস্তিযোগ্য। আমরা আমাদের ব্যবহারকারীদের একটি সুরক্ষিত ও তথ্যবহুল অভিজ্ঞতা প্রদানের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
আমাদের নিউজ সাইটের মাধ্যমে পাওয়া যেকোনো তথ্য ব্যবহারের আগে দয়া করে সেই তথ্যের উৎস যাচাই করতে ভুলবেন না। আপনাদের সমর্থন এবং সহযোগিতা আমাদের এগিয়ে যাওয়ার প্রেরণা। আমাদের সাথেই থাকুন, সর্বশেষ খবর এবং নির্ভরযোগ্য তথ্য পেতে।